Education

আমাদের জাতীয় পতাকা অনুচ্ছেদ

আমাদের জাতীয় পতাকা অনুচ্ছেদ ২টি উপস্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে যেকোনো একটি আপনার পরিক্ষার খাতায় লিখতে পারবেন।

আমাদের জাতীয় পতাকা অনুচ্ছেদ ১

একটি দেশের বিশেষ প্রতীক প্রকাশ করে ঐ দেশের প্রতাকা,জাতীয় পতাকা হলো একটি দেশের পতাকা। পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশের রয়েছে নিজস্ব জাতীয় পতাকা। একটি দেশের জাতীয় পতাকা দেখে সেই দেশের ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায়। পৃথিবীর সকল দেশের পতাকা ভিন্ন হয়ে থাকে। তেমনি আমাদের দেশের রয়েছে একটি জাতীয় পতাকা।বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকা অঙ্কন করেন বুয়েটের ছাএ শিব নারায়ণ। এই পতাকাটি ১৯৭০ সালে প্রথম অঙ্কন করা হয়। তৎকালীন সময় ছাএ নেতাদের উদ্যোগ এ ২ মার্চ ১৯৭১ সালে আমাদের এই পতাকা উওোলন করা হয় পল্টনে, তবে এই পতাকায় সবুজ জমিনের আয়তক্ষেত্রের মাঝে বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কন করা ছিল। তবে আমাদের দেশের বর্তমান প্রচলিত পতাকাটি সবুজ জমিনের মাঝে লাল রংয়ের বৃও। এই সবুজ অংশটি আমাদের দেশের মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও লাল বৃও আমাদের বীরদের রক্তদানকে নির্দেশ করে,যারা ১৯৭১ সালে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। বর্তমান এই পতাকাটির ডিজাইনার চারুশিল্পী পটুয়া কামরুল হাসান। তার এই ডিজাইনকৃত পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০:৬। আমাদের দেশের জাতীয় পতাকা সকল দেশের কাছে এই বার্তা পৌছে দেয় যে, আমরা এক সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে আমাদের এই জাতীয় পতাকা অর্জন করেছি। আমরা আমাদের জাতীয় পতাকার জন্য গর্বিত। আমরা আমাদের জাতীয় পতাকাকে খুব ভালোবাসি ও শ্রদ্ধা করি। 

আমাদের জাতীয় পতাকা অনুচ্ছেদ
আমাদের জাতীয় পতাকা অনুচ্ছেদ

আমাদের জাতীয় পতাকা অনুচ্ছেদ ২

পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশের নিজস্ব একটি জাতীয় পতাকা। এই জাতীয় পতাকা পৃথিবীর সকল দেশের পরিচিতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করে। তেমনি আমাদের দেশের রয়েছে একটি জাতীয় পতাকা।  আমাদের দেশের বর্তমান প্রচলিত পতাকাটি সবুজ জমিনের মাঝে লাল রংয়ের বৃও। এই সবুজ অংশটি আমাদের দেশের মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও লাল বৃও আমাদের বীরদের রক্তদানকে নির্দেশ করে,যারা ১৯৭১ সালে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। বর্তমান এই পতাকাটির ডিজাইনার চারুশিল্পী পটুয়া কামরুল হাসান। তার এই ডিজাইনকৃত পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ১০:৬। তবে ১৯৭১ সালের ২ মার্চ পল্টনে উওোলন করা পাতাকটির অঙ্কন করেছিলেন বুয়েটের ছাএ শিব নারায়ণ। তবে এই পতাকায় সবুজ জমিনের আয়তক্ষেত্রের মাঝে বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কন করা ছিল। আমাদের দেশের জাতীয় পতাকা বিশ্বের কাছে বার্তা পৌছে দেয় যে, আমরা এক সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে আমাদের এই জাতীয় পতাকা অর্জন করেছি। আমরা আমাদের জাতীয় পতাকার জন্য গর্বিত। আমরা আমাদের জাতীয় পতাকাকে খুব ভালোবাসি ও শ্রদ্ধা করি।

আরো পড়তে পারেন: সকল অনুচ্ছেদ সম্পর্কে দেখে নিন

(প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আপডেট পেতে আমাদের গুগল নিউজ ফেসবুক পেজ এ অনুসরণ করুন)

FAQ

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস কত তারিখ

২ মার্চ

Related Articles

Back to top button